সোনামুড়াঃ
গোপন খবরের ভিত্তিতে সোনামুড়া থানার অন্তর্গত রবীন্দ্রনগরের ইদ্রিস মিয়ার বাড়ি থেকে প্রায় ৭০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার হয় যার আনুমানিক বাজার মূল্য তিন কোটি টাকা প্রায়. এবং এক লক্ষ 34 হাজার ভারতীয় টাকা ও উদ্ধার হয়.
BSF এবং সোনামুড়া থানার যৌথ উদ্যোগে সোমবার রাতে হয় এই অভিযান সঙ্গে আটক করা হয় পাচার কাজে ব্যবহৃত একটি দামি গাড়ি ও. পুলিশের এবং বিএসএফের আশার আজ পেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় পাচারকারী ইদ্রিস মিয়া. বিএসএফ এবং পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কাছে দীর্ঘদিন ধরে খবর ছিল যে সোনামুড়ার রবীন্দ্রনগরের ইদ্রিস মিয়া বিভিন্ন নেশা সামগ্রী অন্য রাজ্য থেকে এখানে এনে তা পাচার করেন এই ইদ্রিস মেয়ে হচ্ছেন বর্তমানে নেশা পাচারকারীদের গড ফাদার গোটা রাজ্যে. তারই প্রমাণ মিলে বহু কিছু থেকে রবীন্দ্রনগরেই তার পাঁচতলা বাড়ি দেখলে সেটা সকলেই বোঝে যে এই টাকা কোথায় থেকে আসছে দামি গাড়ি বিশাল বাড়ি অর্থের লোভে বিভিন্ন অসামাজিক কাজ এবং নেশা জাতীয় দ্রব্যের পাচারের মূল কান্ডারী হয়ে উঠেছে এই ইদ্রিস মিয়া. সোমবার বিএসএফ এবং পুলিশের কাছে একটি গোপন সূত্রে খবর আসে যে কুখ্যাত নেশা কারবারই ইদ্রিস মিয়ার বাড়িতে বিপুল পরিমাণের নেশা সামগ্রী মজুদ রয়েছে তাই পুলিশ এবং বিএসএফ দেরি না করে রবীন্দ্রনগর অস্থিত তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তার ঘর থেকে ৭০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ১ লক্ষ ৩৪ হাজার টাকা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়. !
এদিনের অভিযানে নেতৃত্ব দেন সুনামুরা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক শসীমোহন দেববর্মা ছিলেন সোনামুড়া থানার ওসি জয়ন্ত কুমার দে সহ বিএসএফ এবং পুলিশের অন্যান্য আধিকারিকরা.
সোমবার রাতের এই অভিযান বিগত দিনের বিভিন্ন অভিযানের চেয়ে ব্যাপক সাড়া ফেলে. কারণ পুলিশ এবং বিএসএফ সোনামুড়া আর মূল নেশা কারবাড়ির বাড়ির ঘরে ঢুকতে সক্ষম হয়েছে.!
সুনামুরা পুলিশ আধিকারিক শশীমোহন দেববর্মা। এক সাক্ষাৎকারে জানান এই ধরনের অভিযান আগামী দিনেও জারি থাকবে সোনামুড়ায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এম ডি পি এস ধারায় একটি মামলাও রোজ করা হয়.