
চৈত্রের দাবদাহ গরমে সাধারণ মানুষজনের প্রাণ যখন ওষ্ঠাগত ঠিক তখনই বাজারে হাজির রসালো ফল তরমুজ। গরম থেকে সাধারণ মানুষজনেদের ক্লান্তি কাটিয়ে সতেজতায় ভরিয়ে দিতে বিক্রেতারা তরমুজের পরসা সাজিয়ে বসেছে বাজারে।তরমুজ বিক্রি করার উদ্দেশ্যে বিক্রেতারা পরসা সাজিয়ে বসে রাজ্যের বিভিন্ন বাজার গুলিতে, এর থেকে ব্যাতিক্রম যায়নি তেলিয়ামুড়া বাজারও। মঙ্গলবার তেলিয়ামুড়া বাজারে গিয়ে প্রত্যক্ষ করা গেল এমনটাই চিত্র।
কথা প্রসঙ্গে এক তরমুজ বিক্রেতা সংবাদ মাধ্যমের সম্মুখীন হয়ে বলেন,, বিগত ৩৬-৩৭ বছর ধরে তিনি তরমুজ বিক্রি করে আসছেন। অন্যান্য বছর থেকে এবছর তরমুজের দাম অনেকাংশেই কম। ক্রেতা সাধারনের নাগালের মধ্যেই রয়েছে তরমুজের দাম। কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বাজারে এ বছর তরমুজের অনেকাংশেই কম বলে দাবি তরমুজ বিক্রেতার। তিনি জানান,, গৌহাটি, শিলিগুড়ি সহ বহিঃ রাজ্য থেকে রাজ্যের বাজার গুলিতে তরমুজ আসলে তরমুজের দাম ক্রেতা সাধারণের নাগালের মধ্যে থাকে নতুবা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বাজারে বৃদ্ধি পায় রসালো ফল তরমুজের দাম। তিনি জানিয়েছেন, তেলিয়ামুড়া বাজারে এখন পর্যন্ত আনুমানিক প্রায় ১০ টনের মতো তরমুজ মজুদ রয়েছে। যদিও বর্তমানে তরমুজ পাইকারি ৩০ থেকে ৪০ টাকা ও খুচরা ৫০ থেকে ৬০ টাকা কিলো দরে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ।
তবে যাই হোক,, সাধারণ মানুষজন গরম থেকে পরিত্রাণ পেতে রসালো ফল তরমুজের পরসা সাজিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন বাজার গুলিতে বিক্রেতারা বসে থাকলেও তেমন ভাবে যে ক্রেতা সাধারণের দেখা মিলছে না এতে করে তরমুজ বিক্রেতাদের কপালে এক প্রকার চিন্তার ভাঁজ।